সংক্ষিপ্ত বর্ণনাঃ১৯১০ খ্রীষ্টাব্দের পূর্বে নাগরীতে পর্তুগীজ পুরোহিতদের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং তৎকালীন জিলা বোর্ডের সামান্য অনুদানে একটি নিমণ প্রাথমিক বিদ্যালয় চালু ছিল। অর্থাৎ প্রথম এবং দ্বিতীয় শ্রেণী পর্যমত্ম ছিল। তখন প্রধান শিক্ষা ছিলেন বাবু অনুরূপ চন্দ্র রায়। তিনি এফ. এ পাশ এবং ইংলিশ টিচারশীপ উত্তীর্ণ ছিলেন।
যেহেতু একমাত্র কালীগঞ্জ ছাড়া এর আশেপাশে ১০/১৫ মাইলের মধ্যে কোন বিদ্যালয় ছিল না, সেহেতু স্থানীয় চার্চ কর্তৃপক্ষ এ অঞ্চলের জনগণের চাহিদা বিবেচনা করে ১৯২০ খ্রীষ্টাব্দে ১লা সেপ্টেম্বর একে নিমণ মাধ্যমিক ইংরেজী বিদ্যালয়ে উন্নীত করেন।
যদিও দেখা যায় ১৯১৯ খ্রীষ্টাব্দে ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে ছাত্র ছিল মাত্র ৩ জন তথাপি এ স্বল্প সংখ্যক ছাত্রের উচ্চতর শিক্ষার সুযোগ করে দেয়ার জন্য মিশন কর্তৃপক্ষ রেভাঃ ফাদার বি. ডি’কুনহা ২রা জানুয়ারী ১৯২০ খ্রীষ্টাব্দে একটি পূর্ণাঙ্গ উচ্চ বিদ্যালয়ে উন্নীত করেন এবং বাবু ধীরেন্দ্র নাথ দে বি. এ-কে প্রধান শিক্ষ হিসাবে নিয়োগ করেন। ১৯২১ খ্রীষ্টাব্দে বিদ্যালয়টি সরকারী স্বীকৃতি লাভ করে। তখন বিদ্যালয়ের ক্লাস বসতো শীতের দিনে ১১:০০-০৩:৩০ পর্যমত্ম এবং গরমের দিনে ভোর ০৬:০০-১০:৩০ পর্যমত্ম।
১৯২৩ খ্রীষ্টাব্দে সর্বপ্রথম সেন্ট নিকোলাস উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রবৃন্দ মেট্রিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। পরীক্ষার কেন্দ্র ছিল নারায়ণগঞ্জ। ১৩ জন পরীক্ষা দিয়েছিল যার মধ্যে ৪ জন প্রথম বিভাগে এবং ৬ জন দ্বিতীয় বিভাগে পাশ করে। ১৯২৪ খ্রীষ্টাব্দে পরীক্ষা দেয় ১৬ জন। তারেদর মধ্যে প্রথম বিভাগে পাশ করে ৭ জন, দ্বিতীয় বিভাগে ৬ জন
বর্তমানে প্রতি বৎসর প্রায় শতাধিক ছাত্র কৃতিত্বের সঙ্গে উত্তীর্ণ হয়ে উচ্চতর শিক্ষা লাভের উদ্দেশ্যে বের হয়ে যাচ্ছে। এখানে অতীত দিনের মতো বর্তমানেও শিক্ষা, সংস্কৃতি, ক্রীড়া, বিতর্ক, স্কাউটিং সহ নানাবিধ শিক্ষা কার্যক্রম চালু রয়েছে।
যদিও দেখা যায় ১৯১৯ খ্রীষ্টাব্দে ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে ছাত্র ছিল মাত্র ৩ জন তথাপি এ স্বল্প সংখ্যক ছাত্রের উচ্চতর শিক্ষার সুযোগ করে দেয়ার জন্য মিশন কর্তৃপক্ষ রেভাঃ ফাদার বি. ডি’কুনহা ২রা জানুয়ারী ১৯২০ খ্রীষ্টাব্দে একটি পূর্ণাঙ্গ উচ্চ বিদ্যালয়ে উন্নীত করেন এবং বাবু ধীরেন্দ্র নাথ দে বি. এ-কে প্রধান শিক্ষ হিসাবে নিয়োগ করেন। ১৯২১ খ্রীষ্টাব্দে বিদ্যালয়টি সরকারী স্বীকৃতি লাভ করে। তখন বিদ্যালয়ের ক্লাস বসতো শীতের দিনে ১১:০০-০৩:৩০ পর্যমত্ম এবং গরমের দিনে ভোর ০৬:০০-১০:৩০ পর্যমত্ম।
১৯২৩ খ্রীষ্টাব্দে সর্বপ্রথম সেন্ট নিকোলাস উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রবৃন্দ মেট্রিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। পরীক্ষার কেন্দ্র ছিল নারায়ণগঞ্জ। ১৩ জন পরীক্ষা দিয়েছিল যার মধ্যে ৪ জন প্রথম বিভাগে এবং ৬ জন দ্বিতীয় বিভাগে পাশ করে। ১৯২৪ খ্রীষ্টাব্দে পরীক্ষা দেয় ১৬ জন। তারেদর মধ্যে প্রথম বিভাগে পাশ করে ৭ জন, দ্বিতীয় বিভাগে ৬ জন
বর্তমানে প্রতি বৎসর প্রায় শতাধিক ছাত্র কৃতিত্বের সঙ্গে উত্তীর্ণ হয়ে উচ্চতর শিক্ষা লাভের উদ্দেশ্যে বের হয়ে যাচ্ছে। এখানে অতীত দিনের মতো বর্তমানেও শিক্ষা, সংস্কৃতি, ক্রীড়া, বিতর্ক, স্কাউটিং সহ নানাবিধ শিক্ষা কার্যক্রম চালু রয়েছে।
) বর্তমান পরিচালনা কমিটি তথ্যঃ
১। রেভাঃ ফাদার আলবিন গমেজ সভাপতি সংস্থা প্রধান কর্তৃক মনোনীত
২। মিঃ বাসুদেব চন্দ্র প্রামাণিক শিক্ষক প্রতিনিধি
৩। মিঃ সুভাষ সিলভেষ্টার গমেজ ’’
৪। মিঃ টুটুল পিটার রড্রিক্স অভিভাবক সদস্য সংস্থা প্রধান কর্তৃক মনোনীত
৫। জনাব মোঃ রাশেদুল হক ’’ ’’
৬। মিসেস বাবলী রোজারিও মহিলা অভিভাবক সদস্য ’’
৭। প্রধান শিক্ষক সদস্য সচিব পদাধিকার বলে
) বিগত ৫ বছরের পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলঃ
জে.এস.সি | ||||
সন | পরীক্ষার্থী | কৃতকার্য | অকৃতকার্য | পাশের হার |
২০১০ | ১৬৭ | ১৬০ | ০৭ | ৯৫.৮১% |
২০১১ | ১৪০ | ১২৬ | ১৪ | ৯০.০০% |
২০১২ | ১৭৩ | ১৬০ | ১৩ | ৯২.৪৯% |
২০১৩ | ১৩৬ | ১৩৩ | ০৩ | ৯৭.৭৯% |
এস.এস.সি | ||||
সন | পরীক্ষার্থী | কৃতকার্য | অকৃতকার্য | পাশের হার |
২০১০ | ১৫৪ | ১৫৩ | ০১ | ৯৯.৩৫% |
২০১১ | ১২৯ | ১২৬ | ০৩ | ৯৭.৬৭% |
২০১২ | ১১৩ | ১১২ | ০১ | ৯৯.১২% |
২০১৩ | ১২৫ | ১১৯ | ০৬ | ৯৫.২০% |
২০১৪ | ১০৪ | ১০২ | ০২ | ৯৮.০৮% |
ক) উলেস্নখযোগ্য সংখ্যক জুনিয়র বৃত্তি
খ) প্রায় শতভাগ এসএসসি পাশ এবং সমেত্মাষজনক এ+
গ) হ্যামত্মবল ও বাস্কেটবল খেলায় জেলা ও জাতীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণ
ক) বিদ্যালয়ের জন্য নতুন ক্যাম্পাসে নতুন ভবন নির্মাণ
খ) দ্বাদশ শ্রেণী পর্যমত্ম উন্নীতকরণ
যোগাযোগঃ ডাকঘরঃ নাগরী ,থানা t কালিগঞ্জ , জেলাঃ গাজিপুর
মোবাইলঃ 01754499757
সন | জে.এস.সি | সন | এস.এস.সি |
২০১২ | তন্ময় গমেজ |
২০১৩ | মোহাম্মদ সামি |
কাওছার মিঞা | নাহিদ হাসান | ||
আশিকুর রহমান | রাকিব মোল্লা | ||
অন্তর বনিক |
| ||
নাফিস রহমান |
| ||
২০১৩ | রেজোয়ান আহমেদ |
২০১৪ | অজিজ মিয়া |
অনিক চন্দ্র দাস | সজিব ভূঞা | ||
সাগর হাওলাদার | কাব্য কর | ||
সিহাব মোল্লা |
| ||
শিমূল হাসান |
|
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস